জুতার ব্যবসা আইডিয়া
মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী হচ্ছে জুতা। বাইরে বের হওয়ার জন্য আমাদের দরকার এক জোড়া জুতা। এই জুতার ব্যবসা হতে পারে একটি লাভজনক ব্যবসা। কমবেশি অনেকেরই ব্যবসা
মানুষের নিত্যদিনের সঙ্গী হচ্ছে জুতা। বাইরে বের হওয়ার জন্য আমাদের দরকার এক জোড়া জুতা। এই জুতার ব্যবসা হতে পারে একটি লাভজনক ব্যবসা। কমবেশি অনেকেরই ব্যবসা
বর্তমানে, দেশের সম্প্রদায়ে স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধি এবং স্থানীয় জুতা শিল্পের সস্তা পণ্যের কল্যাণে প্রত্যন্ততম জেলা থেকে যে স্বল্প-আয়ের মানুষ উপভোগ করতে পারছে সেটি সর্বাধিক আশ্চর্য্য।
ফ্যাশনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ জুড়ে রয়েছে পাদুকা বা জুতা। এমন নারী পাওয়া প্রায় অসম্ভব যে নিজেকে ফ্যাশন সচেতন হিসেবে দাবি করে, কিন্তু জুতার ব্যাপারে কোনোরকম
একসময় পাদুকা শিল্প রাজধানীর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও এখন দেশের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়েছে এ শিল্প। নদীবন্দর খ্যাত ভৈরবেও গড়ে উঠেছে ছোটো বড় ৮ থেকে ১০ হাজার
বিশ্বের বিলাসপণ্যের জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি ব্র্যান্ডের তালিকা প্রকাশ করেছে ইন্টারন্যাশনাল শপিং প্ল্যাটফর্ম ইউবাই। জনপ্রিয় গ্লোবাল মার্কেটটির করা এ তালিকায় শীর্ষস্থানে রয়েছে ফরাসি বিখ্যাত ব্র্যান্ড
আমাদের দেশের জুতার ব্যবসা একটি লাভজনক ব্যবসা হিসেবে বেশ পরিচিত। আমাদের দেশের জুতার বাজার বেশ বড়। বছরে প্রায় কয়েকশত হাজার কোটি টাকার জুতা কেনা বেচা
সবুজ মিয়ার ৫০ হাজার টাকা পুঁজির ব্যবসা এখন ১০ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। এসএসসি পাসের পর ১৯৯৬ সালে পাদুকা ব্যবসায় যুক্ত হন তিনি। নিজের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি
জুতা মানুষের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ গুলোর একটি। এটি একটি রপ্তানিযোগ্য পণ্যও বটে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ জুতা উৎপাদন করে তা বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক
ইতি মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বেশ ভালো অবদান রাখছে জুতা, দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই জাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিনি তৈরি হচ্ছে নিত্য নতুন উদ্যোগতা,
১৯৮৯ সালে ভৈরবে পাদুকাশিল্পের যাত্রা শুরু। এটি দেশের সবচেয়ে বড় পাদুকা প্রস্তুতকারক এলাকা, যা আশপাশে ২০ কিলোমিটার পর্যন্ত ছড়িয়েছে। এমনকি পার্শ্ববর্তী বাজিতপুর আর কুলিয়ারচর উপজেলাতেও
গ্রামের বেড়ে উঠা ১৮ বছরের একজন যুবক। অভাবের সঙ্গে লড়াই করে আর পারছিলেন না। তাই অভাবজয়ের স্বপ্ন নিয়ে বন্ধুর পরামর্শে পাড়ি জমান কলকাতায়। কাজ নেন
“পাদুকা” এসেছে সংস্কৃত শব্দ “পদ” এবং “কা” থেকে । যাকে আসলে আমরা সহজ বাংলা ভাষায় জুতা / স্যন্ডেল হিসাবে চিনি । মুলত আমাদের পা কে
পৃথিবীর আকর্ষণীয় এবং প্রয়োজনীয় এক পণ্যের নাম জুতা। এরও রয়েছে নানা রকম প্রকারভেদ। জুতা যেমন আনন্দ দেয়, তেমনি আবার দেয় বেদনা। এটি কোনো কোনো সময়
জুতা বা জুতোর উদ্ভাবন হয়েছিল মূলত মানুষের পা এর নিরাপত্তা বিধানের জন্যে, তবে এখন তা কেবল নিরাপত্তাই যোগায় না, বরং এটি সাজ-সজ্জারও একটি অংশ। মানুষের পা এ শরীরের অন্য
ভৈরব কিশোরগঞ্জ জেলার অন্তর্গত একটি অতিপরিচিত উপজেলা। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে মেঘনা নদীর তীরে অবস্থিত প্রাচীণ ব্যবসাকেন্দ্র। ভৈরব উপজেলার উত্তরে কুলিয়ারচর উপজেলা, পশ্চিমে নরসিংদী জেলার রায়পুরা
নদী ও সড়কপথে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে ১৯৯০ সালের দিকে সহজে গড়ে উঠেছে ভৈরবের এ শিল্প এলাকা। এখন তা ১০ হাজার ছোট-বড় কারখানায় রূপ নিয়েছে।
দেশের অন্যতম পুরানো বাণিজ্য নগরী কিশোরগঞ্জের ভৈরবে অনেকটা নীরবে-নিভৃতে গড়ে উঠেছে ছোট-বড় অন্তত ১০ হাজার পাদুকা কারখানা। ভৈরবের এই সম্ভাবনাময় পাদুকাশিল্প দেশের চাহিদা মিটিয়ে এখন
উপমহাদেশে জুতার ইতিহাস পাওয়া যায় বৈদিক কাল পর্যন্ত। রামায়ণ মহাভারতেও উল্লেখ আছে জুতার। প্রশ্ন আসে, তাহলে জুতার আবিষ্কার কবে? বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে পরিষ্কার কোনো ধারণা
পাদুকা শিল্প ঘিরে কিশোরগঞ্জের ভৈরবে গড়ে উঠেছে প্রায় ৮ হাজার ছোট-বড় কারখানা। এসব কারখানায় কর্মসংস্থান হয়েছে অর্ধলক্ষাধিক মানুষের। প্রতিদিন এখান থেকে হাজার হাজার কার্টন পাদুকা
চামড়ার জুতা তৈরি করার জন্য বিভিন্ন রকম মেশিন এর প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে বিশেষ করে সুইং, স্কাইভিং, হাইড্রোলিক, রাফিং ইত্যাদি মেশিন এর প্রয়োজন হয়। চামড়ার জুতো তৈরির মেশিন গুলো
Welcome